সরবরাহ ঘটতির অজুহাতে প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। সম্প্রতি তিন দিনের ব্যবধানে রাজধানী পাইকারী ও খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে ছিল কেজিতে ২০-৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। পাইকারি বাজার থেকে যা কিনতে হচ্ছে ১১০-১১৫ টাকায়।
সরবরাহ ঘটতির অজুহাতে প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। সম্প্রতি তিন দিনের ব্যবধানে রাজধানী পাইকারী ও খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে ছিল কেজিতে ২০-৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। পাইকারি বাজার থেকে যা কিনতে হচ্ছে ১১০-১১৫ টাকায়।
রোববার দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর সবজি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি ও খুচরা দোকানে পেঁয়াজের সরবরাহ গত দুইদিনের তুলনায় বেশি। তবে মোকামে দাম বেশির অজুহাতে পাইকাররা বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন। তাদের কাছ থেকে প্রতি কেজি দেশি জাতের পেঁয়াজ প্রকারভেদে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে।
পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেন, বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৮৮ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু দুইদিনের ব্যবধানে সরবরাহ কমে যাওয়া ও চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় হাট-বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। শুক্রবার পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০৫ টাকা এবং খুচরা বাজারে ১১০ টাকা। শনিবার ও রোববার প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ফুলবাড়ী বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মিহির প্রামাণিক বলেন, পেঁয়াজের বাজার নিয়ে মোকাম থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সেখান থেকেই পাইকারি মূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, আগাম পেঁয়াজ শেষের দিকে। এছাড়া সরবরাহ কম থাকাসহ ঢাকা ও চট্টগ্রাম মোকামে পেঁয়াজের পাইকারি মূল্য বেড়েছে। নতুন পেঁয়াজ বাজারে ওঠার পাশাপাশি আমদানি করা হলে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে।
ফুলবাড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মাদ আবু জাফর আরিফ চৌধুরী বলেন, পেঁয়াজের বাজারের অস্থিরতা নিরসনে নিয়মিত বাজার মনিটরিংসহ অভিযান চালানো হচ্ছে। শিগগিরই পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।